মাস্ক পরা  চকলেট খরগোশ

করোনা মোকাবিলায় বেলজিয়ামে ভ্যাকসিন প্রয়োগে জোর দেওয়া হয়েছে। এমন সময় চকলেট সিরিঞ্জ নিয়ে আসছে চকোয়াট্রি নামের কোম্পানিটি। চকলেট কোম্পানি এক বছর আগে ইস্টার খরগোশের মুখে সাদা মাস্ক পরিহিত চকলেট বাজারে এনেছিল। এবার সেই কোম্পানিটি বড় আকারের চকলেট সিরিঞ্জ উৎপাদন করছে। করোনাভাইরাস মহামারির সঙ্গে তাল মেলাতেই এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

কোম্পানিটির প্রতিষ্ঠাতা গেনেভিয়েভ ট্রেপান্ট বলেন, “এটি আশার প্রতীক। তাই আমি চকলেট ভ্যাকসিন তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছি।“এমন সময় চকলেট সিরিঞ্জ নিয়ে আসছে চকোয়াট্রি নামের কোম্পানিটি। তারা বলছে, নির্দিষ্ট অবস্থার প্রেক্ষিতে চকলেটও এক ধরনের ভ্যাকসিন, যেটির স্বাস্থ্যগত উপকার রয়েছে।

রাজধানী ব্রাসেলস থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরের গ্রাম লঞ্জেভিত্তিক কোম্পানি চকোয়াট্রি। কোম্পানিটি তাদের চকলেট সিরিঞ্জের নাম দিয়েছে ল’আচ’এ আজটেকা। হাঁচির শব্দ ও চকলেটের আদি উপাদান আজটেকের সমন্বয়ে এই নামকরণ করা হয়েছে।ট্রেপান্ট বলেন, একটি চকলেট ভ্যাকসিনের অনেক ইতিবাচক প্রভাব রয়েছে।