চিনির ঘাটতি এখনও কাটেনি, দাম বেড়েছে আটা-ময়দা-চালের
দাম বাড়ার দুই সপ্তাহ পার হলেও বাজারে চিনির ঘাটতি এখনও কাটেনি। আটার দামও বাড়ছে। শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে গেলে এমন চিত্র দেখা যায়।
মাসের শুরুতে মুরগির দাম কিছুটা কমেছে। কিন্তু ডাল ও তেলের বাজার স্থিতিশীল। কয়েক সপ্তাহ পর মোটা চালের দামও কমেছে।
উচ্চমূল্যের চালের বাজার দুই সপ্তাহ স্থিতিশীল থাকার পর টানা দুই-তিন দিন মোটা চালের দাম কেজিতে তিন থেকে চার টাকা কমেছে। তবে, সরু চালের দাম বৃদ্ধির মধ্যে সেই সান্ত্বনা নষ্ট হয়ে গেছে। মাঝারি পালিশ চালের দাম বেড়েছে ২০-২৫ টাকা।
গত মাসে আটার দাম তিনগুণ বেড়ে ৭৫ টাকা কেজি হয়। বাজারে দুই কেজি আটার প্যাকেট বিক্রি হয় ১৫০ টাকায়।
ব্রয়লার মুরগি এখন বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি। তাই সোনালি মোরগের দামও কমেছে। সোনালি মুরগির দাম প্রতি কেজি ২৬০ থেকে ২৮০ টাকা। এটি গত সপ্তাহের তুলনায় প্রায় ২০ টাকা কম।
রাজধানীর পাইকারি বাজার ও খুচরা পর্যায়ে ডিম ব্যবসায়ীরা বলছেন, এক ডজন বাদামি ডিম পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়। সম্প্রতি ডিমের দাম ৪০ টাকা রেখেছে খুচরা বিক্রেতারা। এক ডজনের দাম ১২০ টাকা। এক মাসে ডিমের দাম কমেছে প্রতি ডজনে ২০-২৫ টাকা।
চাহিদার তুলনায় সরবরাহ প্রচুর হওয়ায় কয়েক সপ্তাহ ধরে সবজির বাজারে দাম স্থিতিশীল রয়েছে।